কম্পিউটারে একসঙ্গে অনেক ফাইল বা ফোল্ডার নিয়ে কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় কাঙ্ক্ষিত ফাইল খোঁজা কঠিন হয়ে যায়। সহজেই ফাইল বা ফোল্ডার খুঁজতে উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে আছে ফিল্টারিং বা গ্রুপ করে খোঁজার সুবিধা।
সর্ট বাই এবং গ্রুপ বাই ব্যবহার করে
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারের Sort by অপশন ব্যবহার করে দরকারি ডকুমেন্ট, অ্যাপ্লিকেশন, টেক্সট বা ছবিকে তার Size, Name, Type, Date modified আকারে খুঁজে নেওয়া যাবে। যেকোনো ফোল্ডারে গিয়ে ফাঁকা জায়গায় মাউসের রাইট বোতাম চেপে Sort by-এর কনট্যাক্স তালিকার Name নির্বাচন করলে নাম (অক্ষর দিয়ে লেখা) আকারে ফাইল আগে দেখাবে। Type নির্বাচন করলে সে ফাইলের টাইপ অনুযায়ী দেখাবে। Size নির্বাচন করলে বড় বা ছোট সাইজ আকারে দেখাবে। সর্বশেষ কোন ফাইলটি রেখেছেন, সেটি আগে দেখতে চাইলে তালিকা থেকে Date modified নির্বাচন করতে হবে।
অনেক সময় এটি তালিকায় থাকে না। এটি আনতে Sort by-এর তালিকার More ক্লিক করুন। Choose Details উইন্ডোর চালু হলে এখানে থেকে Date modified-এর ঘরে টিক চিহ্ন দিন। এভাবে এখানে থাকা প্রয়োজনীয় অপশনগুলোর পাশে টিক চিহ্ন দিয়ে ওকে চাপলে সেটি Sort by-এর তালিকায় যুক্ত হয়ে যাবে। প্রয়োজন অনুযায়ী সেই অপশন নির্বাচন করলে সেভাবে ফাইল বা ফোল্ডার দেখাবে। এভাবে সর্ট বাই তালিকার Ascending-এ ক্লিক করলে A থেকে Z আকারে দেখাবে।আর descending-এ ক্লিক করলে Z থেকে A আকারে ফাইল দেখাবে। আবার ফাঁকা জায়গায় মাউসের রাইট বোতাম চেপে Group by ক্লিক করলে সর্ট বাই-এর কাজগুলোয় প্রতিটি আলাদা গ্রুপ আকারে দেখাবে।
সার্চ ব্যবহার করে
এক্সপ্লোরারের ওপরে ডান পাশের কোনার সার্চ বার ব্যবহার করে অথবা কি-বোডের্র Ctrl+F চেপে সহজেই ইচ্ছামতো দরকারি ফাইল খোঁজা যায়। সার্চের ঘরে গিয়ে type: application লিখলে অ্যাপ্লিকেশন টাইপ ফাইলগুলো খুঁজবে। এভাবে ইমেজ ফাইল খুঁজতে type: image লিখুন। তাহলে সব ছবির ফাইল দেখাবে। যে টাইপ ফাইল দরকার type: এর পর লিখলে সেটি খুঁজে নিয়ে দেখাবে। এভাবে type: pdf লিখলে পিডিএফ ফাইল আর type: word লিখলে ওয়ার্ড ফাইল দেখাবে। size: লিখে তারপর পছন্দমতো সাইজ উল্লেখ করলে সেটিও দেখাবে।
হঠাৎ করেই মাউস নষ্ট হলে কি
করবেন?
যেনে নিন এখন প্রায় সময়ই দেখা
যায়
মাউসে সিঙ্গেল ক্লিক করলে
ডাবল
ক্লিক লেগে যায়, আবার অনেক
সময়
দেখা যায় দুই তিনটা ক্লিক করলেও
ঠিক মতো ক্লিক লাগেনা। আজকে
আমি
আপনাদের দেখাবো জরুরী মূহুর্তে
এই
ধরনের সমস্যা হলে মাউস বাদ
দিয়ে
কিভাবে কিবোর্ড কেই মাউসে
রূপান্তরিত করে কাজ চালিয়ে
যাবেন।
তাহলে চলুন কথা না বারিয়ে
কাজে লাগে পরি।
প্রথমেই আপনার কম্পিউটারের
কিবোর্ড
থেকে Num Lock, of করে রাখুন।
এবার
কিবোর্ড থেকে এক সাথে Alt
+shift+num
Lock চাপুন। এবার দেখুন নিচের
চিত্রের
মতো একটি মেসেজ আসবে, নিচের
চিত্র
দেখুন।
এবার tab বাটন চেপে yes সিলেক্ট
করে
এন্টার চাপুন পুরো বিষয়টা উপরের
চিত্রের মতো হবে। এবার কিবোর্ড
এর
num Lock, on করুন, এবার num
lock এর
অন্তর্ভুক্ত থাকা বাটন গুলো চাপ
দিয়ে
দেখুন আপনার কিবোর্ডটি মাউসে
রূপান্তরিত হয়ে গেছে।
বন্ধুরা আজ এ পর্যন্তই কথা হবে
পরবর্তী
টিউনে সেই পর্যন্ত সবাই ভালো
থাকবেন।
আপনার কম্পিউটারের ইউ এস বি (USB )
নিয়ে সব সময়ই চিন্তায় থাকতে হয়
কারন
আপনি যখন থাকেন না তখন অন্য কেউ
আপনার কম্পিউটারে বসে কোন
মেমোরি কার্ড কিংবা পেন ড্রাইভ
ঢুকায়
তখন আপনার কম্পিউটারে ভাইরাস
ঢোকা ছাড়া ও আপনার প্রয়োজনীয়
তথ্য
গুলি চুরি হয়ে যেতে পারে। আর এত বড়
সমস্যা থেকে আপনি খুব সহজেই রেহাই
পেতে পারেন। এর জন্য আপনার কোন
সফটওয়্যার এর প্রয়োজন নেই। এর জন্য
আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তা
নিম্নরুপঃ
প্রথমে আপনার কম্পিউটারের My
Computer
এ যান। তার পর My Computer এর উপর
মাউস
পয়েন্টটার রেখে রাইট বাটন ক্লিক
করুন
তার পর Properties এ যান। সেখান থেকে
Hardware সিলেক্ট করে Device
Manager এ
যান। এবার আপনার কম্পিউটারের ইউ
এস বি
( USB) পোর্টে একটা কার্ড রিডার
ঢুকান।
তার পর দেখতে পাবেন Storege volumes
নামে নতুন একটা অপশন এসেছে। তার পর
এটার উপর ক্লিক করলে Generic
volumes
নামে একটা অপশন পাওয়া যাবে তখন
সেটার উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক
করে
Disable সিলেক্ট করুন। আর তখন
Disable এর
জায়গায় Enable
লেখা চলে আসবে এবং আপনার
কম্পিউটারের ইউ এস বি (USB) পোর্ট
চালু
করতে Enable সিলেক্ট করুন।
তোমাদের মাঝে নিয়ে এলাম সাদা ফেসবুক USE করবে কিভাবে । সাদা fb ব্যবহার করতে হলে wabsaide লিখতে হবে x.facebook.com
wwwবাদ দিতে হবে
আমি যেভাবে যেভাবো বলব ঠিক সেই
ভাবে কাজ করবেন ।[/bg]
আপনার যদি একটি Facebook account থাকে তাহলে আপনি সেই একাউন্ট দিয়েই অল্প কিছু আয় করতে পারবেন। একটু কষ্ট করলে ইনকাম টা একেবারে খারাপ না। কাজ হচ্ছে বিভিন্ন Facebook page, post, image ইত্যাদী তে Like দেওয়া Friend Request পাঠানো ইত্যাদী। কিভাবে শুরু করতে হবে? নিচেরে লিঙ্কে গিয়ে একটা একাউন্ট খুলে ফেলুন।
এখানে ক্লিক করুনএকাউন্ট টা verify করে ফেলুন। এবার বিভিন্ন পেজ এ লাইক দিয়ে পয়েন্ট বাড়াতে থাকুন। দেখবেন ব্যালেন্স বাড়তেছে। আপনি অন্যকে রেফার করেও কিছু বাড়তি ইনকাম করতে পারেন।
সবাইকে ধন্যবাদ। সুস্থ্য
থাকুন,ভালো থাকুন এবং সব সময়
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক। প্রতি মাসে ফেসবুকের সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ১৫০ কোটি। জেনে নিন ফেসবুক সম্পর্কিত ২৮ তথ্য, যেগুলোর অনেকগুলো হয়তো আপনার জানা নেই।
* ফেসবুকের নাম প্রথমে ছিল ‘facemash’, তারপর নাম হয় ‘Thefacebook’। ২০০৫ সাল থেকে নাম হয় ‘facebook’।
* শুরুর দিকে এই সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটটিতে যে কেউ যে কারো প্রোফাইলে পোস্ট বা স্ট্যাটাস আপডেট করতে পারতো।
* ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গকে অনেকেই ফেসবুকে ব্লক করার চেষ্টা করেন। কিন্তু ফেসবুকে মার্ক জাকারবার্গকে ব্লক করা যায় না। মার্ক জাকারবার্গ যেন ফেসবুকের যে কোনো অ্যাকাউন্ট দেখতে পারেন, সেজন্যই তাকে ব্লক মুক্ত রাখা হয়েছে।
* ব্রিটেনে এক মহিলাকে ২০ বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়েছিল। কারণ তিনি ফেক অ্যাকাউন্ট খুলে নিজেই নিজেকে খারাপ খারাপ ভাষায় মেসেজ করতেন।
* এক ফেসবুক আসক্ত ব্লগার একজন মহিলাকে ভাড়া করেছিলেন তাকে ততবার চড় মারার জন্য, যতবার সে ফেসবুকে লগিন করবে।
* ২০১৪ সালে মিনেসোটা-তে এক চোর ধরা পড়েছিল, কারণ যে বাসায় সে চুরি করতে গিয়েছিল, ওই বাসার কম্পিউটারে সে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট লগ-ইন করে লগ-আউট করতে ভুলে যায়। ফলে সহজেই চোরকে চিহ্নিত করা হয়।
* অস্ট্রেলিয়ায় এক মা তার মেয়ের নাম রাখেন লাইক। কারণ সেই শিশু গর্ভে থাকাকালীন মা ফেসবুকে ‘like’ করলেই কিক করতো।
* ইজিপ্টে এক দম্পতি তাদের সদ্যোজাত কন্যা সন্তানের নাম রাখেন ফেসবুক। ফেসবুকে সরকারের নজরদারির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসেবেই এই কাজ করেন সেই দম্পতি।
* ফেসবুকে ফ্রেন্ডকে আনফ্রেন্ড করার কারণে কিছু মানুষকে খুন পর্যন্ত হতে হয়েছে।
* ২০১১ সালে আমেরিকায় এক তৃতীয়াংশ ডিভোর্সের কারণ হয়ে ওঠে ফেসবুক। এটি গবেষণার তথ্য বলছে, ফেসবুকের বন্ধুদের সময় দিতে গিয়ে সম্পর্ককে অবহেলা করা হচ্ছে বেশি। সেখানে আরো বলা হয়েছে নিজের স্বামী, স্ত্রী, বান্ধবীর থেকে প্রাক্তন বা পুরনো সম্পর্কের প্রোফাইল নিয়েই বেশি আগ্রহী থাকেন ব্যবহারকারীরা।
* প্রতি ৫ সেকেন্ডে ফেসবুকে একটা নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা হয়।
* গড়ে একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে সময় ফেসবুকের জন্য খরচ করেন।
* একজন ফেসবুক ব্যবহারকারীর গড়ে ১৪০ জন ‘friends’ থাকে।
* প্রতিদিন প্রায় ৬ লাখ ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকিংয়ের চেষ্টা করা হয়ে থাকে।
* ফেসবুকের সবচেয়ে বেশি ব্যবহারকারীর রয়েছে কানাডায় এবং তারপর যুক্তরাষ্ট্রে। এই দুইটি দেশে প্রতিদিন ফেসবুকের সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা মোট ১৫৭ মিলিয়ন।
* যুক্তরাষ্ট্রে ১৯.৪ শতাংশ মানুষ কর্মক্ষেত্রে ফেসবুক ব্যবহার করতে পারে না। তবে দেশটির ৩০ শতাংশই আবার কর্মক্ষেত্রে ফেসবুক ব্যবহার করে থাকে।
* ফেসবুকে যুক্তরাষ্ট্রের নারীদের বন্ধুদের গড় সংখ্যা ২৫০ জন।
* এশিয়াতে ফেসবুকের দৈনিক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২৫৩ মিলিয়ন। তবে জনবহুল দেশ হিসেবে পরিচিত চীনে ফেসবুক ব্যবহার নিষিদ্ধ রেখেছে দেশটির সরকার।
* ফেসবুকের সবচেয়ে বেশি আনফ্রেন্ড করা হয় স্কুলের বন্ধুদের।
* ৬৬ শতাংশ টিনেজ মেয়েদের অভিযোগ, তারা ফেসবুকে হেনস্থার শিকার হয়েছেন।
* একটি গবেষণার তথ্যমতে, ফেসবুকে প্রতি ৩ জনের মধ্যে ১ জন ফেসবুক ভিজিট শেষে তাদের জীবন নিয়ে অসন্তুষ্টিতে ভোগেন।
* ফেসবুকে ১ কোটি অ্যাপস আছে। ২৫ কোটি ফেসবুক গেমস প্রতি মাসে খেলা হয়। ৫ কোটি ফেসবুক পেজ আছে। ১ ট্রিলিয়ন লাইক আছে।
* ফেসবুকে স্ট্যাটাস বক্সে আপনি যে কোনো কিছু লিখে তা পোস্ট না করে মুছে ফেললেও, সেটি ফেসবুক সার্ভারে জমা হয়ে যায়। অর্থাৎ স্ট্যটাস বক্সে একটি অক্ষর, শব্দ, বাক্য- যাই টাইপ করে থাকেন না কেন, সেটা পোস্ট না করে মুছে ফেললেও সার্ভারে জমা হয়ে যায়।
* ফেসবুকে একজন ব্যবহারকারী যেদিন রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস পরিবর্তন করে, সেদিন তার অন্যান্য পোস্টে ইন্টারঅ্যাকশনের পরিমাণ ২২৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। তবে মাত্র ২৮ শতাংশ বিয়ের এক ঘন্টার মধ্যে রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস পরিবর্তন করে।
* ফেসবুক সবচেয়ে বেশি লাইক পাওয়া পেজ কিন্তু ফেসবুকের নিজস্ব অফিসিয়াল প্রোফাইল নয়। সবচেয়ে বেশি লাইক পাওয়া পেজ হল facebook for every phone, তারপর facebook, তিন নম্বরে youtube এর অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ।
* বিভিন্ন টিভি অনুষ্ঠানের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ফেসবুক ফ্যান আছে দ্য সিম্পসন-এর। এরপর আছে মি. বিন।
* তারকাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ফেসবুক ফ্যান রয়েছে শাকিরার। এরপরে ফেসবুকে দ্বিতীয় ও তৃতীয় জনপ্রিয় তারকা হিসেবে রয়েছেন এমিনেম ও রিহানা।
* বিশ্বব্যাপী বর্তমানে অন্যতম বড় মানসিক রোগের নাম ফেসবুক অ্যাডিকশন ডিসঅর্ডার বা ফ্যাড (FAD)। এই রোগের উপসর্গ হল- কারো ফোন না ধরা, কোথাও গিয়ে শুধু ফোন বা ট্যাবের দিকে চেয়ে থাকা। ক্ষুধামন্দা, অনিদ্রা, চাপা টেনশন সবই হয় এই ফ্যাড থেকে। বর্তমানে ৫০ লাখ মানুষ এই রোগের শিকার।
কেমন আছেন সবাই ? আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম চরম গরম একটা টিপস। অনেকদিন ধরেই খুজছিলাম কিভাবে ফেসবুক প্রোফাইলের URL/ Username বদলানো যায় । পদ্ধতিটা অনেক সহজ তাই চিন্তা করলাম আপনাদের সাথে শেয়ার করি হয়ত আমার মতো কারো কাজে লাগে যাবে । আমি আগেই বলে নিচ্ছি এই পদ্ধতিতে শুধু আপনার পারসনাল প্রোফাইলের URL বদলানো যবে ফ্যান পেজের না ।
আসুন দেখে নেই স্টেপগুলোঃ
ব১) প্রথমে যেকোনো নাম দিয়ে একটা ফেসবুক পেজ খুলেন Gear আইকনে ক্লিক করে Create Page পেজ খোলার সময় “www.facebook.com/username” এর ঘরটা ফাকা রেখে বাকি সব ঘর পুরন করে পেজ বানান ।
দুঃখিত এই পদ্ধতিটি আর কাজ করছে না। নতুন টিপস পেলে আবার টিউন করবো !
২) পেজ ওপেন হওয়ার পর, “Update Page Info” তে ক্লিক করে “Facebook Web Address” এ আপনার বর্তমান ফেসবুক প্রোফাইলের URL (“www.facebook.com/yourname”) টা Http:// ছাড়া কপি করুন।
৩) এবার ফেসবুক একটা ওয়ার্নিং দেবে যে আপনার দেওয়া URL টা আপনার পারসনাল প্রোফাইলের URL এর সাথে মিলে গেছে। তখন জিজ্ঞেস করবে আপনি URL Transfer করতে চান? তখন Transfer এ ক্লিক করুন
।৪) এবার আপনার ফেসবুক প্রোফাইলের সেটিংএ গিয়ে দেখুন আপনার Username Reset হয়ে গেছে। এখন আপনার কাংখিত URL দিয়ে সেভ করুন।
দুঃখিত এই পদ্ধতিটি আর কাজ করছে না। নতুন টিপস পেলে আবার টিউন করবো!
৫) কাজ শেষ করে যে পেজটা বানিয়েছিলেন সেটা ডিলিট করে দিন ।
তাড়াতাড়ি করে নিন। এইসব ফাক ফুকরের কথা জানতে পারলে হয়তো ফেসবুক এটাও বন্ধ করে দেবে।